
১. রিসার্চ আর্টিকেল পড়ার অভ্যাস এবং তার ক্রিটিক্যাল এনালাইসিস করার দক্ষতা অর্জন করা । আমেরিকায় গ্রাড লেভেল কোর্সে টেক্সবুকের চাইতে বিভিন্ন রিসার্চ আর্টিকেল ব্যবহার করা হয় । তাছাড়া গবেষণায় রিসার্চ আর্টিকেল পড়ার কোনো বিকল্প নেই ।
২. সাইন্টিফিক রাইটিং । সাইন্টিফিক রাইটিংএ রেফারেন্স ব্যবহার করতে হয় । বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে কোনো একটি বিষয়ের উপর তার সারসংক্ষেপ লিখতে পারা নিজের ভাষায় (ইংরেজিতে) কোনোরূপ কপি-পেষ্ট না করে । আমেরিকায় গ্রাড লেভেল কোর্সে রিভিউ রিপোর্ট লিখতে হয় । থিসিস প্রপোজাল, ম্যানুসক্রিপ্ট, ও থিসিস লিখতে সাইন্টিফিক রাইটিংএ দক্ষ হওয়া খুবই জরুরী ।
৩. প্রেজেন্টেশানে দক্ষ হওয়া । যেকোন টপিস্কের উপর পাওয়ার পয়েন্ট তৈরী করতে পারা এবং পাওয়ার পয়েন্টই বিভিন্ন ড্রয়িং, ফ্লো-চাট, ও এনিমেশন করতে দক্ষ হওয়া । গ্রাড লেভেল কোর্সে, গ্রুপ মিটিং-এ, প্রপোজাল ডিফেন্সে, টিচিং এসিসটেন্টশিপে, থিসিস কমিটি মিটিং-এ, থিসিস ডিফেন্সে, সিমপোজিয়াম ও কনফারেন্সে প্রেজেন্টেশান দিতে হয় । প্রেজেন্টেশান দক্ষতা ছাড়া গ্রাড স্কুলে সারভাইভ করা মুশকিল ।
৪. ডাটা এনালাইসিস ও বেসিক প্রোগ্রামিং । গবেষণায় বিভিন্ন RAW বা ক্রুড ডাটা জেনারেট করা হয় । এই সব ডাটা একসেল (Excel) বা সমমানের প্রোগ্রাম (যেমন: Origin Lab, Sigma Plot, Graphpad prism, mathlab, Mathematica) ব্যবহার করে গ্রাফ, প্লট, স্ট্যাটিসটিকাল ( বিভিন্ন রিগ্রেশন ও PCA) এনালাইসিস করতে হয় । বেসিক প্রোগ্রামিং এজন্য পাইথন ও R শেখা খুবই জরুরী ।
এইসব বেসিক বিষয় শিখতে ইচ্ছা না করলে এবং এতে আনন্দ না পেলে আমেরিকার গ্রাড স্কুলে সারভাইভ করা মুশকিল ।
Leave a Reply